ক্রিমিনাল কেস তদন্তের সুবিধার জন্য সব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকে PhotoDNA ব্যবহার করতে বলল সিবিআই। PhotoDNA যে কোন ছবিতে একটি ডিজিটাল সিগনেচার তৈরী করে। ডুপলিকেট ছবির উৎস খুঁজে পেতে কাজে লাগে এই প্রযুক্তি। 2009 সালে PhotoDNA প্রযুক্তি নিয়ে এসেছিল Microsoft। ইতিমধ্যেই Google, Facebook ও Twitter এর প্রযুক্তি ব্যবহার করায় সহজেই শিশু পর্ণ অপরাধ দমনে সাফল্য পাওয়া গিয়েছে।
সম্প্রতি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানানো হয়েছে, গত মাসে সিআরপিসি 91 নম্বর ধারায় সব সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মিগুলিকে নোটিস পাঠিয়েছে সিবিআই। এই নোটিসে সব সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মকে ছবিতে PhotoDNA ব্যবহার করে সেই তথ্য গোয়েন্দা সংস্থার হাতে তুলে দিতে বলেছে।
তবে এই বিষয়ে কোন প্রশ্নের উত্তর দেয়নি সিবিআই। প্রসঙ্গত অপরাধ দমনের নামে এই প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু হলে মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করা হবে।
PhotoDNA এর মাধ্যমে যে কোন ছবিতে একটি ডিজিটাল সিগনেচার তৈরী হয়। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া শিশু পর্নের উৎস খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
Microsoft এর ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, “শুধুমাত্র শিশু পর্ণ খুঁজে পেতেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যাবে।” তবে এই প্রযুক্তিতে ফেস রিকগনিশান ব্যবহার করে মানুষ চিহ্নিত করা যায় না।
এর আগে গত বছর মার্চ মাসে একই প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করার কথা চিন্তা করেছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর আর রিভিউস জানতে লাইক করুন আমাদের Facebook পেজ অথবা ফলো করুন Twitter আর সাবস্ক্রাইব করুন YouTube.
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন