Photo Credit: Vivo
Vivo X200 FE চারটি আকর্ষণীয় রঙে উপলব্ধ
Vivo X200 FE অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে লঞ্চ হল। Vivo X200 সিরিজের এই লেটেস্ট কম্প্যাক্ট ফোন সুন্দর ডিজাইন ও চারটি আকর্ষণীয় রঙে আত্মপ্রকাশ করেছে। ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনটির বিশেষ ফিচার্সের মধ্যে রয়েছে স্লিম ডিজাইন, হাই-পারফরম্যান্স প্রসেসর, প্রিমিয়াম ডিসপ্লে, এবং Zeiss-এর সাথে যৌথভাবে তৈরি অত্যাধুনিক ক্যামেরা। Vivo X200 FE মডেলে Zeiss-টিউনড ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপের প্রাইমারি লেন্স 50 মেগাপিক্সেলের। এটি MediaTek Dimensity 9300+ চিপসট দ্বারা চালিত যা 12GB RAM এবং 512GB স্টোরেজের সাথে যুক্ত। এতে 6,500mAh ব্যাটারি রয়েছে। ফোনটি Vivo S30 Pro Mini এর একটি নতুন সংস্করণ বলে অনুমান করা হচ্ছে।
Vivo X200 FE তাইওয়ানে লঞ্চ হয়েছে। এটি প্রিমিয়াম স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে বা শেষের দিকে ভারতে আসবে বলে শোনা যাচ্ছে। ফোনটির দাম এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। এটি লাইট হানি ইয়েলো, ফ্যাশন পিঙ্ক, মিনিমালিস্ট ব্ল্যাক এবং মডার্ন ব্লু (অনুবাদিত) রঙের বিকল্পে উপলব্ধ।
ভিভো এক্স200 এফই 6.31 ইঞ্চি 1.5K (1,216×2,640 পিক্সেল) AMOLED ডিসপ্লের সাথে এসেছে রয়েছে যার রিফ্রেশ রেট 120Hz এবং পিক্সেল ডেনসিটি 460ppi। এতে অক্টা কোর MediaTek Dimensity 9300+ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটি 12GB LPDDR5X RAM এবং 512GB পর্যন্ত UFS 3.1 স্টোরেজ অফার করে। এতে Android 15 নির্ভর Funtouch OS 15 কাস্টম স্কিন প্রি-ইনস্টলড আছে। বাজারের অন্যান্য ফোনের মতো ডুয়াল সিমের সুবিধা পাওয়া যাবে।
ফটোগ্রাফির জন্য, Vivo X200 FE-তে Zeiss-ব্র্যান্ডেড ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেম রয়েছে, যার মধ্যে একটি 50 মেগাপিক্সেল Zeiss IMX921 প্রাইমারি ক্যামেরা, একটি 50 মেগাপিক্সেল টেলিফটো ক্যামেরা, এবং একটি 8 মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা অবস্থান করছে। সামনে, সেলফি এবং ভিডিও চ্যাটের জন্য 50 মেগাপিক্সেল ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা বর্তমান।
Vivo X200 FE-তে ধুলো এবং জল প্রতিরোধের জন্য IP68+IP69 রেটিং রয়েছে। ফোনটির 6500mAh ব্যাটারি 90W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। এটির পরিমাপ 150.83x71.76x7.99 মিমি এবং ওজন 186 গ্রাম। ফোনের কানেক্টিভিটি অপশনের মধ্যে রয়েছে Bluetooth 5.4, GPS, Beidou, Glonass, Galileo, Qzss, A-GPS, Wi-Fi, OTG, GPS এবং একটি USB Type-C পোর্ট।
এছাড়া, অনবোর্ড সেন্সরগুলির মধ্যে কালার টেম্পারেচার সেন্সর, ই-কম্পাস, ডিসট্যান্স সেন্সর, গ্র্যাভিটি সেন্সর, লাইট, সেন্সর, জাইরোস্কোপ, ইনফ্রারেড, এবং ফ্লিকার সেন্সর উল্লেখযোগ্য। উল্লেখ্য, ডিভাইসটি আগামী ক'সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচিত কিছু গ্লোবাল মার্কেটে লঞ্চ হওয়ার কথা নিশ্চিত করা হয়েছে। এটি 3 জুলাই থাইল্যান্ডে মুক্তি পাবে, এবং ক্রেতারা মালয়েশিয়ায় ফোনটি প্রি-রিজার্ভ করতে পারবেন।
প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর আর রিভিউস জানতে লাইক করুন আমাদের Facebook পেজ অথবা ফলো করুন Twitter আর সাবস্ক্রাইব করুন YouTube.
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন