এক জার্নালে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের মাধ্যমে 99.3 শতাংশ নিখুঁতভাবে পশু চিনতে পারবে কম্পিউটার।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স দিয়ে এবার পশু গননার উপার বের করলেন বিজ্ঞানীরা। “ক্যামেরা ট্র্যাপ” এর মাধ্যমে পাওয়া ছবি থেকে নিজে থেকেই পগুকে চেনা, তার গননা করা ও তার বিবরন দিতে পারবে কম্পিউটার।
ন্যাশানাল অ্যাকাডেমি অফ সাইন্সের এক জার্নালে এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্সের মাধ্যমে 99.3 শতাংশ নিখুঁতভাবে পশু চিনতে পারবে কম্পিউটার।
“এই প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব কম খরচে নিখুঁত ভাবে বন্যপ্রানীদের তথ্য জানা যাবে। এর মাধ্যমে বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রাখা সহজ হয়ে যাবে। বন্যপ্রানী গবেষকদের এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে এই প্রযুক্তি”। বলে জানিয়েছেন এই গবেষনা পত্রের আভিজ্ঞ লেখক জেফ ক্লুনি।
“এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আরও সহজে আমরা বন্যপ্রানী গবেষনা ও তাদের বাঁচানোর কাজ করতে পারব।” বলে জানিয়েছেন ক্লুনি।
এক্ষেত্রে ডিপ লার্নিং প্রযক্তির ব্যাবহার করা হয়েছে। ডিপ নিউরাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পশুদের মনের কথা বোঝা সম্ভব হয়েছে। এই প্রযেক্টের প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে সারেঙ্গেটির ছবি থেকে। সেখানে অনেক ক্যামেরা লাগিয়ে পশুদের গতিবিধির ছবি তোলা হয়েছে। এরপর তাঞ্জানিয়ার এই উদ্যান থেকে কয়েক মিলিয়ান ছবি দিয়ে চিতা, সিংহ, হাতির মতো পশুর উপরে গবেষনা করা হয়েছে।
এই ছবির তথ্য তখনই কাজে লাগে যখন তা নম্বরে বদল করা হয়। আগে শুধুমাত্র স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে এই কাজ করা হত। এতে অনেক সময় লেগে যেত। এবার নতুন এই প্রযুক্তি সামনে আসায় নিমেষে এই কাজ করে দেবে কম্পিউটার।
এই প্রযেক্টে 3.2 মিলিয়ান ছবি ব্যাবহার করা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে এই কাজ করতে গেলে কয়েক বছর সময় লেগে যেত। গবেষকরা মনে করেন এই প্রযুক্তির মাধ্যমে এবার থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের অনেকটা সময় বেঁচে যাবে।
“ডিপ লার্নিং টেকনোলজির মাধ্যমে অসাধ্য সাধন করা গিয়েছে। আমি নিজেও এতো ভালো ফল কখনোই আশা করিনি” বলে জানিয়েছেন আমেরিকার মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রেগ প্যাকার।
প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর আর রিভিউস জানতে লাইক করুন আমাদের Facebook পেজ অথবা ফলো করুন Twitter আর সাবস্ক্রাইব করুন YouTube.
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
Astronomers Observe Star’s Wobbling Orbit, Confirming Einstein’s Frame-Dragging
Chandra’s New X-Ray Mapping Exposes the Invisible Engines Powering Galaxy Clusters