অনলাইনে কেউই 100% সুরক্ষিত নন। সম্প্রতি অ্যামাজন ইকো এক পরিবারের কথোপকথন রেকর্ড করে তা এক আজানা লোকের ইমেলে পাঠিয়ে দিয়েছিল। পরে অবশ্য কেন এই ভুল তা সবিস্তারে জানিয়েছিল অ্যামাজন। এর থেকেই প্রমান হয় যত ভালো কোম্পানির প্রোডাক্ট কিনুন না কেন ইন্টারনেটে আপনি কখনোই 100% সুরক্ষিত নন। কিন্তু আপনি সতর্ক হলে আপনার অনলাইনে সুরক্ষিত থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আসুন দেখে নি এমনি কয়েকটি উপায়:
1. মাইক বন্ধ করুনআপনি যদি ঘরে স্মার্ট স্পিকার ব্যাবহার করেন তবে সব সস্ময় আপনার কথা শুনতে থাকে এই ডিভাইস। তবে প্রায় সব স্মার্ট স্পিকারেই একটি ফিসিকাল বাটন থাকে। এই বাটন দিয়ে স্পিকারটি ডিজেবেল করে দেওয়া যায়। এর ফলে 24 ঘন্টা আপনার হেঁশেলের কথা শুনতে পারবে না এই স্মার্ট স্পিকারটি। ইকো তে বাটনটি চাপলে লাল হয়ে যাবে। যদিও 24 ঘন্টা এই মাইক ডিসেবেল করে রাখার কোন মানে হয় না। কারন এই স্মার্ট স্পিকারগুলি চলে ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমেই।
অবশ্যই অনলাইনে সুরক্ষিত থাকার সবথেকে সহজ উপায় নতুন গেজেট না কেনা। এটি কোন বাস্তবিক কথা নয়। তবে নিজেকে প্রশ্ন করা প্রয়োজন যে আপনার কি সত্যিই এমন একটি টিভি বা স্পিকার প্রয়োজন যা সারাদিন ধরে আপনার কথা শুনতে থাকে আর কানেক্টেড থাকে ইন্টারনেটের সাথে?
আজকাল টুথব্রাশ থেকে খেলনা সব ডিভাইসেই ইন্টারনেট কানেক্ট করা যায়। এর ফলে হ্যাকারদের সুবিধা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন এর মধ্যে কতগুলি প্রোডাক্টের সত্যিই ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি প্রয়োজন?
প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর আর রিভিউস জানতে লাইক করুন আমাদের Facebook পেজ অথবা ফলো করুন Twitter আর সাবস্ক্রাইব করুন YouTube.
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন