Vivo V60e ফোনটির ব্যাকে 200 মেগাপিক্সেল মেইন ক্যামেরা ও 8 মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স থাকবে। এর গোল অরা লাইট LED ফ্ল্যাশ হিসেবে কাজ করতে পারে। সামনে 50 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা মিলবে।
ভারতে লঞ্চ হওয়ার আগেই Vivo V60e-এর দাম ও স্পেসিফিকেশন ফাঁস হয়েছে। ফোনটির মুখ্য আকর্ষণ 200 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, যা একটি 85 মিমি টেলিফটো লেন্সের সঙ্গে যুক্ত। এতে AI ফোর-সিজন পোট্রেট ও AI ফেস্টিভ পোট্রেট নামে দু'টি বিশেষ ক্যামেরা মোড থাকবে।
Vivo V60 Lite 5G-এর পিছনে 50 মেগাপিক্সেল Sony মেইন ক্যামেরা এবং 8 মেগাপিক্সেল আলট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স আছে। সেলফি ও ভিডিও কলের জন্য সামনে 32 মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রয়েছে। ফোনের 6,500mAh ব্যাটারি 90W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে।
Vivo X300 সিরিজ প্রথম স্মার্টফোন হবে যা ডুয়াল চ্যানেল UFS 4.1 ফোর-লেন স্টোরেজ অফার করবে। ভিভো দাবি করেছে, এটি রিডিং ও রাইটিং স্পিড 70 শতাংশেরও বেশি বাড়িয়ে দেবে। Vivo X300 ও Vivo X300 Pro উভয়ই 200 মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা ও Zeiss-এর 50 মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ক্লিয়ার ফ্রন্ট ক্যামেরা সহ আসবে।
Vivo X300 ও X300 Pro উভয় 200 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সহ চতুর্থ প্রজন্মের Zeiss ইমেজিং সেটআপ পাবে। স্ট্যান্ডার্ড মডেলে 23 মিমি Zeiss 200 মেগাপিক্সেল মেইন সেন্সর থাকতে পারে। Pro ভেরিয়েন্টে 200 মেগাপিক্সেলের 85 মিমি Zeiss APO টেলিফটো লেন্স থাকার কথা বলা হয়েছে।
Vivo V60 Lite 4G ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা সহ আসছে। এতে 50 মেগাপিক্সেল Sony IMX882 সেন্সর এবং 8 মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড ক্যামেরা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। সেলফি ও ভিডিও কলের জন্য 32 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা মিলবে।
V60e 5G স্মার্টফোনে 6,500mAh ব্যাটারি এবং 90W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট থাকবে। এটি Vivo V50e মডেলে উপলব্ধ 5,600mAh ব্যাটারির চেয়েও বড় আপগ্রেড হবে।হ্যান্ডসেটটি তিনটি মেজর Andorid আপগ্রেড এবং পাঁচ বছরের জন্য সিকিউরিটি আপডেট পাবে।
Vivo Y31 5G এবং Vivo Y31 Pro 5G উভয়ই IP68 ও IP69 জলরোধী রেটিং সহ এসেছে। দুই ফোনেই 44W ফাস্ট চার্জিং সহ 6,000mAh ব্যাটারি, 50 মেগাপিক্সেল ডুয়েল ক্যামেরা, Android 15, শক্তিশালী প্রসেসর, ও ডুয়াল স্টেরিও স্পিকার রয়েছে।
Vivo X300 Pro বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন, যেখানে একটি কমিউনিকেশন বুস্টার চিপ ঐ চারটি ওয়াই-ফাই বুস্টারের সমন্বয়ে সিগন্যাল চিপ আছে। ফোনটিতে ডুয়াল-চ্যানেল UFS 4.1 ফোর-লেন স্টোরেজও থাকবে, যা সর্বোচ্চ 8.6 জিবিপিএস রাইটিং এবং রিডিং স্পিডে পৌঁছাবে বলে দাবি করা হচ্ছে।
Vivo Y500 আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স পরিচালিত নেটওয়ার্ক সিলেকশন প্রযুক্তির সঙ্গে এসেছে। ফোনটি নিজে থেকেই বুঝতে পারে কোথায় নেটওয়ার্ক দুর্বল হতে পারে। তখন এটি আগে থেকেই সবচেয়ে ভাল নেটওয়ার্কে কানেক্ট হয়ে যায়।
Vivo X300 ফোনটির একটি স্পেশাল ভেরিয়েন্ট বাজারে আসতে পারে যা স্যাটেলাইট মেসেজিং পরিষেবা সমর্থন করবে। এর অর্থ হল, নেটওয়ার্ক না থাকলেও সরাসরি উপগ্রহের মাধ্যমে বার্তা পাঠানোর সুবিধা মিলবে।
Vivo T4 Pro এর 6,500mAh সিলিকন-কার্বন ব্যাটারি 90W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। ফোন থেকে দ্রুত তাপ অপসারণ করতে 16,470 বর্গ মিমি VC কুলিং সিস্টেম রেখেছে ভিভো।
Vivo T4 Pro এর 6,500mAh সিলিকন-কার্বন ব্যাটারি 90W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। ফোন থেকে দ্রুত তাপ অপসারণ করতে 16,470 বর্গ মিমি VC কুলিং সিস্টেম রেখেছে ভিভো।
Vivo Y500 ফোনের 8,200mAh ব্যাটারি -20 ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রায় 16.7 ঘন্টা ভিডিও চালাতে পারবে। এবং 40 ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রায় 17 ঘন্টা পথনির্দেশ বা নেভিগেশন চালু রাখতে পারবে।
Vivo T4 Pro প্রাইমারি ক্যামেরায় অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন (OIS) সাপোর্ট সহ 50 মেগাপিক্সেল Sony সেন্সর থাকবে। সঙ্গে 3X পেরিস্কোপ জুম সহ 50 মেগাপিক্সেলের একটি Sony IMX882 টেলিফটো লেন্স মিলবে।